এই ওয়েবসাইটে যুক্ত হতে চাইলে আপনার নাম, চেম্বারের ঠিকানা, ফোন নম্বর পাঠান আমাদের কাছে। এই লিঙ্কে গিয়ে আপনার তথ্যাবলী প্রদান করুন। আমরাই আপনাকে যুক্ত করে নিবো। ধন্যবাদ
জন্ডিস এমন অবস্থাকে বলে, যখন রোগীর ত্বক এবং চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যায়। রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায়। জন্ডিস যদিও কোনো অসুখ নয়, এটি আসলে একটি অবস্থার নাম। অসুখটি মূলত হেপাটাইটিস। এর ভাইরাস সরাসরি লিভারকে আক্রমণ করে। এর লক্ষণও অনেক সময়ে খুব সহজে ধরা পড়ে না।
এমনকি বেশি পানি খেলেও লক্ষণ প্রকাশ পায় না। আর দীর্ঘদিন জন্ডিসে ভুগলে তা লিভার নষ্টও করে দিতে পারে। তাই কয়েকটি জন্ডিসের কয়েকটি দেখেই প্রাথমিক অবস্থায় সতর্ক হন। তাহলে দ্রুত সারিয়ে তোলা সম্ভব।
জন্ডিস অনেক রোগের কারণ হতে পারে। ম্যালেরিয়া, এনিমিয়া এবং থ্যালাসেমিয়ার মত রোগ বিলিরুবিন তৈরির গতিকে বাড়িয়ে দেয়। যেখানে হেপাটাইটিস, অ্যালকোহলিক লিভারের রোগ, গ্রন্থিতে জ্বর, লিভারে ক্যান্সার, এমনকি অত্যাধিক মাত্রায় মদ খেলে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায়, যার ফলে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এছাড়াও অন্যান্য পরিস্থিতি, যেমন গলব্লাডারে পাথর এবং প্যানক্রিয়াটিক্স, শরীর থেকে বিলিরুবিনকে বার করে দেওয়ার প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে থাকে।
বিলিরুবিনের মাত্রা কত হলে জন্ডিস হয়
রক্তের নমুনায় বিলিরুবিনের মাত্রা পরিমাপ করা হয় বিলিরুবিন টেস্ট দিয়ে। বিলিরুবিন থাকে পিত্তরসে। এর রং বাদামি হলুদ। রক্তের লোহিত কণিকাকে লিভার ভাঙ্গলে বিলিরুবিন তৈরি হয়। স্বাভাবিক মানুষের ক্ষেত্রে এই বিলিরুবিন পায়খানার সঙ্গে বের হয়ে যায়। এ কারণে স্বাভাবিক পায়খানার রং হলুদ হয়। রক্তে এই বিলিরুবিন দুইভাবে থাকতে পারে। ইনডাইরেক্ট বা আনকনজুগেটেড বিলিরুবিন ও ডাইরেক্ট বা কনজুগেটেড বিলিরুবিন হিসেবে। বিলিরুবিনের মাত্রা রক্তে বেড়ে গেলে, ত্বক ও চোখ হলদেটে হয়। এটি জন্ডিস নামে পরিচিত।
বিলিরুবিন টেস্টের মাধ্যমে জানা যায়, লিভার ঠিকমতো কাজ করছে কি না, লিভারে সিরোসিস বা হেপাটাইটিসের মতো কোনো রোগের লক্ষণ আছে কি না কিংবা কোনো ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে লিভার নষ্ট হচ্ছে কি না, পিত্তথলিতে পাথর বা অন্যকোনো কারণে পিত্ত রসের প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে কি না ইত্যাদি। এমনকি রক্তের অসুখ যেমন, লোহিত কণিকা অতিরিক্ত নষ্ট হচ্ছে কি না, অন্য কোনো অসুখে রক্ত রোগ হচ্ছে কি না, তাও প্রাথমিকভাবে এ পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যায়। নবজাত শিশুর জন্ডিসের চিকিৎসা প্রয়োজন কি না তাও এ টেস্ট দিয়েই চিকিৎসকরা নির্ধারণ করেন।
প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের বিলিরুবিনের স্বাভাবিক মাত্রা ০.৩ থেকে ১ মি.গ্রা./ডেসিলিটার।
সুতরাং মাত্রা এর বেশি হলেই জন্ডিস হয়েছে বলে ধরে নিবেন এবং অভিজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের স্মরণাপন্ন হবেন। মনে রাখবেন, লিভার সমস্যার উন্নত চিকিৎসা রয়েছে হোমিওপ্যাথিতে।
জন্ডিসের কারণগুলি কি কি?
জন্ডিস হবার মূল কারণ হল রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা অধিক পরিমাণে বেড়ে যাওয়া। বিলিরুবিন এক ধরণের হলুদ রঙের পদার্থ, যেটা রক্তে উপস্থিত লাল রক্ত কনিকার ১২০ দিনের চক্র পূরণ হলে ভেঙ্গে তৈরি হয়। বিলিরুবিনে বিলি থাকে, যেটা লিভারে তৈরি পাচক তরল পদার্থ এবং এটি গলব্লাডারে থাকে। এটা খাবারকে হজম করতে এবং মল তৈরি হতে সাহায্য করে। যদি কোন কারণের ফলে বিলিরুবিন বিলির সাথে মিশতে না পারেকিংবা যখন লাল রক্ত কনিকা সামান্য থেকে কম পরিমাণে ভাঙতে শুরু করে, তখন রক্তে বিলিরুবিনের স্তর দ্রুত বাড়তে থাকে। আর এই ভাবে এটা অন্য অঙ্গে পৌঁছে সেখানে হলুদ ভাবের সৃষ্টি করে।
অবিশুদ্ধ পানি পান করলে জন্ডিস হয়
মদ্যপান জন্ডিস হওয়ার একটি কারণ
মশলাদার খাবার খেলে জন্ডিস হতে পারে
ভাইরাস জনিত সংক্রমণের কারণেও জন্ডিস হতে পারে
শরীরের রক্তের পরিমাণ কম হওয়ার কারণেও জন্ডিস হতে পারে
জন্ডিসের লক্ষণ ও উপসর্গ কি কি?
জন্ডিসের নাম শুনেই বোঝা যায় এটা একটা হলুদ রোগ। এই রোগে শরীরের বিভিন্ন অংশ হলুদ হয়ে যায়। এছাড়াও জন্ডিসের অনেক লক্ষণ আছে যে গুলো দেখে বোঝা যাবে মানুষটির জন্ডিস হয়েছে কি না।
চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যাওয়া
বমি বমি ভাব
বমি হওয়া
ত্বকের রঙ হাল্কা হলুদ হওয়া
ডান দিকের পাঁজরের নিচের অংশ ভারি মনে হওয়া
পেটে ব্যথা হওয়া
ক্রমাগত ওজন কমতে থাকা
সন্ধ্যের সময় ক্লান্তি অনুভব করা
১০২ ডিগ্রির আসে পাশে জ্বর থাকা
পায়ে ব্যথা হওয়া
শরীরে চুলকানি হওয়া
জন্ডিসের চিকিৎসা কি ?
অভিজ্ঞ একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার দেখান তাহলে এই রোগ নিয়ে আপনাকে আর দু'বার ভাবতে হবে না। সেরে যাবেন শীঘ্রই।
পিত্তথলির পাথর গলানোর উপায় বা দূর করার কার্যকর একটি উপায় হল হোমিওপ্যাথি। অভিজ্ঞ ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসা নিলে শুধু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন হোমিও ঔষধের মাধ্যমেই প্রায় ৯৮% ক্ষেত্রে এই সমস্যা নির্মূল হয়ে যায়। বিরল ক্ষেত্রে মাত্র ১-২% ক্ষেত্রে অপারেশন করার দরকার পড়ে। অথচ না জানার কারণে এই দেশের অধিকাংশ মানুষই সার্জারি করে গলব্লাডার বা পিত্তথলি কেটে ফেলে দিয়ে সারাজীবন নানা প্রকার জটিলতায় ভুগতে থাকে।
পিত্তথলির পাথর আসলে ছোট ছোট বালুর দানার মতো থেকে শুরু করে মটরের দানা বা তার চেয়েও বড় শক্ত দানাদার বস্তু, যা বিভিন্ন রঙের ও বিভিন্ন আকৃতির হতে পারে। এটা নির্ভর করে কী পদার্থ দিয়ে পাথরটা তৈরি তার ওপর। কোলেস্টেরল, বিলিরুবিন বা ক্যালসিয়াম ইত্যাদি পদার্থের সংমিশ্রণে তৈরি এই পাথরগুলো পিত্তরসের সঙ্গে মেশানো অবস্থায় থাকে এবং হালকা বাদামি, ময়লাটে সাদা বা কুচকুচে কালো রঙেরও হতে পারে। পেটের ডান দিকে যকৃতের পেছনে ও তলার দিকে থাকে পিত্তথলি। পিত্তরস তৈরি করাই এর কাজ। খাবার হজমে, বিশেষ করে চর্বি জাতীয় খাবার হজম করতে পিত্তরস দরকার হয়। নানা কারণে এই পিত্তথলিতে বিভিন্ন পদার্থ অতিরিক্ত জমে গিয়ে পাথরের সৃষ্টি করে।
পিত্তথলির পাথর - কিভাবে তৈরী হয়
শারীরিক বিধিশুদ্ধ নিয়মানুসারে পিত্তকোষ থেকে সঞ্চিত পিত্তরস পিত্তনালী দিয়ে ক্রমে ক্রমে ক্ষুদ্রান্তের প্রথমাংশ বা ডিউডেনামের মধ্যে প্রবাহিত হয়। আহারাদির দোষে অথবা পিওকোষের বা পিওনালীর প্রদাহজনিত কারণে এই পিওপ্রবাহ বিঘ্নিত হতে পারে। এর ফলে পিত্তরস জমাট বেঁধে যায় এবং ধীরে ধীরে পিত্তপাথরী দেখা দেয়।
যদি পিত্তপাথরী খুব ছোট হয় বা বালুকণার মতো থাকে তা অনেক সময় আপনাআপনি বেরিয়ে যায় এবং কখন বেরিয়ে যায় তা ঠিক বোঝা যায় না। তবে পিত্তপাথরী আকারে বড় হলে বেরিয়ে যেতে পারে না, তখন তীব্র ব্যথার সৃষ্টি হয়।
পিত্তথলির পাথর - লক্ষণ
পিত্তপাথর হলে পেটের ডান দিকের উপরের অংশে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। সাধারণত কিছু খাওয়ার পরে বিশেষ করে চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার পর ব্যথা শুরু হয়। ধীরে ধীরে ব্যথা সম্পূর্ণ পেট জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
পেট থেকে ব্যথা পিঠ ও ডান কাঁধে ছড়িয়ে যায়
সেই সঙ্গে বমি ভাব বা বমি, হালকা জ্বর দেখা দিতে পারে।
বিলিরুবিনের বিপাক ক্রিয়া বন্ধ হয়ে জন্ডিস ও হতে পারে।
পিত্তথলির পাথর দূর করার উপায়
পিত্তথলির পাথর হলে বিভিন্ন কষ্টকর উপসর্গের সৃষ্টি হয়। ভালো হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার দেখিয়ে চিকিৎসা নিলে সেই সব কষ্টকর উপসর্গের সমাপ্তি ঘটতে বেশি সময় লাগে না। সাথে সাথে পিত্তথলির পাথরও দূর হয়ে যায়। দেখা গেছে ৯৮% ক্ষেত্রেই কোন প্রকার সার্জারী ছাড়া হোমিও চিকিৎসায় পিত্তথলির পাথর ও প্রদাহের সমস্যা ঠিক হয়ে যায়।
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল Bangladesh Homeopathic Medical College & Hospital এর বর্তমান ভর্তি ফরম, ভর্তি ফি ও সম্পূর্ণ কোর্স ফি। এটি হল গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল যা ১৯৮৪ ইং সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
অবস্থানঃ ওয়ারী সংলগ্ন জয়কালি মন্দির থেকে নির্মিতব্য গুলিস্তান-যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের উত্তর পাশ দিয়ে গুলিস্তানের দিকে অর্থাৎ পশ্চিম দিকে ৫০ গজ সামনে সড়কের উত্তর পার্শ্বে অবস্থিত।
ঠিকানা ও যোগাযোগঃ
৪৬/২, টয়েনবি সার্কুলার রোড, ঢাকা – ১০০০
ফোন নাম্বার: ৯৫৬৯৭৪৭
মোবাইল নাম্বার: ০১৯১১-০১২৯৬৯, ০১৭১১-৫৮৪৬৩৬
ই-মেইল: bhmc@dhaka.net
খোলা-বন্ধের সময়সূচীঃ প্রতিদিন সকাল ৯.০০ টা থেকে রাত ৮.০০ টা পর্যন্ত খোলা থাকে। শুক্রবার ও অন্যান্য সরকারী ছুটির দিন বন্ধ থাকে।
কোর্স ও কোর্সের মেয়াদঃ কোর্সের নামঃ ডি.এইচ.এম.এস (ডিপ্লোমা) মেয়াদঃ ৪ বৎসর + ৬ মাস ইন্টার্নী
কোর্সের নামঃ বি.এইচ.এম.এস মেয়াদঃ ৫ বৎসর + ১ বৎসর ইন্টার্নী
ভর্তির যোগ্যতাঃ ডি.এইচ.এম.এস (ডিপ্লোমা): যে কোন বিভাগ থেকে যে কোন সনে এস.এস.সি পাশ।
বি.এইচ.এম.এস: এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে জীববিজ্ঞান সহ জিপিএ – ৬.৫ থাকতে হবে (৪র্থ বিষয় বাদে)। প্রত্যেক পরীক্ষায় অবশ্যই সর্বনিম্ন জিপিএ – ৩.০০ (৪র্থ বিষয় বাদে) থাকতে হবে।
ভর্তির সময় ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রঃ ডি.এইচ.এম.এস কোর্সে প্রতি বছর জুন মাসে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এস.এস.সি পরীক্ষার মার্কশীটের সত্যায়িত ফটোকপি, নাগরিক ও চারিত্রিক সার্টিফিকেট ও চার কপি রঙ্গীন স্ট্যাম্প সাইজের সত্যায়িত ছবি।
বি.এইচ.এম.এস কোর্সের ক্ষেত্রে প্রতি বছর জুলাই মাসে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এস.এস.সি ও এইচ.এস.সি পরীক্ষার মার্কশীটের সত্যায়িত ফটোকপি, চারিত্রিক ও নাগরিক সনদপত্র, চার কপি রঙ্গীন স্ট্যাম্প সাইজের সত্যায়িত ছবি।
ভর্তি ফরম, ভর্তি ফি ও সম্পূর্ণ কোর্স ফিঃ কোর্সের নামঃ ডি.এইচ.এম.এস ফরমের মূল্যঃ-৫০০/-
ডি.এইচ.এম.এস কোর্সের ক্ষেত্রে সকাল ও সান্ধ্যকালীন ব্যাচের ব্যবস্থা রয়েছে। সকালের ব্যাচের ক্লাশ সকাল ১১.০০ টা থেকে দুপুর ২.০০ টা পর্যন্ত এবং সান্ধ্যকালীন ব্যাচের ক্লাশ বিকাল ৫.০০ টা থেকে রাত ৮.০০ টা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
শিক্ষক ও শিক্ষার্থী সংখ্যাঃ এই মেডিকেল কলেজটিতে অধ্যয়নরত ৩,০০০ শিক্ষার্থীকে শিক্ষা দানের জন্য মোট ২৫ জন শিক্ষক রয়েছে। তন্মধ্যে ডি.এইচ.এম.এস কোর্সে শিক্ষার্থী সংখ্যা ২,৫০০ জন এবং বি.এইচ.এম.এস কোর্সে শিক্ষার্থী সংখ্যা ৫০০ জন।
উচ্চতর ডিগ্রী অর্জনঃ ডি.এইচ.এম.এস কোর্স কোর্সে ভালো ফলাফল অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের সরাসরি বি.এইচ.এম.এস কোর্সের ৪র্থ বর্ষে ভর্তি হওয়ার সুযোগ কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রদান করে থাকে। এছাড়া এখান থেকে ডি.এইচ.এম.এস (ডিপ্লোমা) কোর্স উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য পি.ডি.টি নামক একটি উচ্চতর কোর্স চালু রয়েছে। এই কোর্সের মেয়াদ ১ বৎসর এবং সর্বসাকুল্যে খরচ হয় ১৫,০০০ টাকা।
চিকিৎসা সেবাঃ এই প্রতিষ্ঠানটিতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রদানের পাশাপাশি সাধারন মানুষের মাঝে চিকিৎসা সেবাও প্রদান করে থাকেন। বর্হি:বিভাগে ২০ টাকা দিয়ে টিকেট কেটে যে কোন রোগের রোগী ডাক্তারী পরামর্শ ও ফ্রি ঔষধ পেয়ে থাকেন। এভাবে প্রতিটি টিকেট বা কার্ডে ৩ মাস পর্যন্ত সেবা পাওয়া যায়।
সার্টিফিকেটঃ
ডি.এইচ.এম.এস কোর্স শেষে বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের অধীনে ডিপ্লোমা কোর্স সম্পন্নের সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
বি.এইচ.এম.এস কোর্স সম্পন্নকারীদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। এটি এম.বি.বি.এস সমমানের সার্টিফিকেট বলে বিবেচিত।
ইনষ্টিটিউট ভবনঃ এই ইনষ্টিটিউটটি ৪ তলা বিশিষ্ট ভবনে অবস্থিত। ভবনের নীচতলায় প্রশাসনিক অফিস এবং ২য় ও ৩য় তলায় ক্লাশরুম সমূহ অবস্থিত। এছাড়া ভবনটিতে একটি অডিটোরিয়াম রয়েছে। যেখানে একসাথে ২৫০ জন লোকের ব্যবস্থা রয়েছে।
অগ্নি – নির্বাপন ও টয়লেট সুবিধাঃ প্রতি ফ্লোরে অগ্নি-নির্বাপন ব্যবস্থা রয়েছে। আর প্রতি ফ্লোরে ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য পৃথক টয়লেট ব্যবস্থা রয়েছে।
Best Homeopathic Doctor in Dhaka Mirpur Dhanmondi Uttara Gulshan Bashundhara Jatrabari Demra. ঢাকায় অনেক প্রবীণ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক রয়েছে যারা বহু বছর যাবৎ চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। আবার অনেক তরুণ হোমিও ডাক্তারও রয়েছেন যারা ইতিপূর্বে ভালো চিকিৎসা দেয়ার ফলে স্বনামে উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছেন। অনেকেই মনে করেন হোমিও চিকিৎসক মানেই দাঁড়ি পাকা বয়স্ক একজন ব্যক্তি এবং তিনি ভালো হোমিও চিকিৎসক। যারা এরূপ ধারণা পোষণ করেন তাদের মনে রাখা উচিত হোমিওপ্যাথিক "চিকিৎসা দক্ষতা" ডাক্তারের বয়স এবং তার ডিগ্রীর উপর আদৌ নির্ভর করে না।
আপনার আশেপাশে বহু তরুণ হোমিও চিকিৎসক পাবেন যারা বহু বছর যাবৎ ভুগতে থাকা পুরাতন রোগীদের দক্ষতার সাথে চিকিৎসা দিয়ে সারিয়ে তুলছেন। তবে এটাও সত্য যারা প্রবীণ অর্থ্যাৎ অনেক দিন ধরে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেশার সাথে আছেন তারা কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিশেষ দক্ষতা লাভ করে থাকেন। তবে যখন আপনি দেখবেন আপনার দৃষ্টিতে বহু বছরের অভিজ্ঞ হোমিও চিকিৎসক থেকে চিকিৎসা নিয়েও আপনার রোগ নির্মূল হচ্ছে না তখন বিষয়টি হয়তো আপনার চিন্তা চেতনায় নাড়া দিবে। এক্ষেত্রে প্রায়ই দেখা যায়, অজ্ঞ বা অল্প জ্ঞানী লোকজন অহেতুক হোমিওপ্যাথিকে দোষ দিয়ে বেড়ায়। অথচ আরেকজন তরুণ হোমিও চিকিৎসক দেখবেন ঠিকই সমস্যাটি সারিয়ে তুলছেন। তাই একস্থানে ব্যর্থ হলে চিকিৎসক পরিবর্তন করুন।
হোমিওপ্যাথিক নিয়মনীতি অনুসরণ করে একেক জন হোমিও চিকিৎসক একেকভাবে রোগী নিয়ে চিন্তা করেন। ঔষধের সুবিশাল ভান্ডার থেকে একেক জন হোমিও চিকিৎসক তার জ্ঞানানুসারে একেক প্রকার ঔষধও ব্যবহার করতে পারেন। তাই কোন হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক থেকে চিকিৎসা নিয়ে রোগ না সারলে হতাশ হওয়ার আদৌ কিছু নেই। এক্ষেত্রে ডাক্তার পরিবর্তন করুন। ধন্যবাদ
Homeopathic doctors in Khulna. খুলনা বিভাগে - খুলনা, চুয়াডাঙ্গা, সাতক্ষীরা, যশোর, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর ইত্যাদি স্থানে অবস্থানরত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকবৃন্দের নাম, ঠিকানা এবং ফোন নম্বরসমূহঃ
নং
নাম
ঠিকানা
ফোন
01
Dr. Nazrul Islam ডাঃ নজরুল ইসলাম
Sadia Homeo Health Care, Kushtia সাদিয়া হোমিও হেলথ কেয়ার, কুষ্টিয়া
Chuadanga Sadar Hospital চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল, চুয়াডাঙ্গা
01919656090
07
Dr. Shahidul Islam ডাঃ শহিদুল ইসলাম
Ma Homeo, Amjhupi, Meherpur মা হোমিও, আমজুপি, মেহেরপুর
01757828167
এই সাইটে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের নাম, ঠিকানা এবং ফোন নম্বর লিষ্ট আকারে প্রকাশ করা হয় যা চিকিৎসদের দক্ষতা, যোগ্যতা, ডিগ্রী বা রেটিং এর ভিত্তিতে সামনে বা পেছনে যুক্ত করা হয় না। কোন চিকিৎসক কতটা ভালো সেবা দিয়ে থাকেন সেটা তার পেসেন্টরা মূল্যায়ন করবেন। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের ডিগ্রীর ভিত্তিতে আদৌ যাচাই করা হয় না বরং যে চিকিৎসক আপনার রোগ সারিয়ে তোলার ক্ষেত্রে শতভাগ সফল তিনিই আপনার কাছে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ চিকিৎসক - এটাই চিরন্তন সত্য।
বিঃদ্রঃ উপরিউক্ত যে কোন চিকিৎসকের পরিবর্তিত তথ্যাদি পরিবর্তন করতে চাইলে নতুন তথ্যাদি দিয়ে কমেন্ট করুন। আর আপনি যদি হোমিওপ্যাথিক রেজিস্টার্ড চিকিৎসক হয়ে থাকেন এবং এই লিস্টে যুক্ত হয়ে চান তাহলে কমেন্ট বক্সে আপনার নাম, ঠিকানা, ফোন নন্বর অন্তর্ভুক্ত করুন আমরাই আপনার ডাটা সাইটে যুক্ত করে নেবো। ধন্যবাদ
Homeopathy Doctor in Chittagong, চট্রগ্রাম বিভাগে - কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফেনী, চাঁদপুর, নোয়াখালী, কক্সবাজার, খাগড়াছড়ি ইত্যাদি স্থানে অবস্থানরত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকবৃন্দের নাম, ঠিকানা এবং ফোন নম্বরসমূহঃ
নং
নাম
ঠিকানা
ফোন
01
Dr. S M Habibur Rahman ডাঃ এস এম হাবিবুর রহমান
Rahmania Homeo Farmacy, P B Market, 23 Sha Amanat Road, Chittagong রাহমানিয়া হোমিও ফার্মেসী, পিবি মার্কেট, ২৩ শাহ আমানত রোড, চট্রগ্রাম
01819323039
02
Dr. Syed Md. Mahabub Hasann ডাঃ সৈয়দ মোহাম্মদ মাহবুব হাসান
এই সাইটে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের নাম, ঠিকানা এবং ফোন নম্বর লিষ্ট আকারে প্রকাশ করা হয় যা চিকিৎসদের দক্ষতা, যোগ্যতা, ডিগ্রী বা রেটিং এর ভিত্তিতে সামনে বা পেছনে যুক্ত করা হয় না। কোন চিকিৎসক কতটা ভালো সেবা দিয়ে থাকেন সেটা তার পেসেন্টরা মূল্যায়ন করবেন। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের ডিগ্রীর ভিত্তিতে আদৌ যাচাই করা হয় না বরং যে চিকিৎসক আপনার রোগ সারিয়ে তোলার ক্ষেত্রে শতভাগ সফল তিনিই আপনার কাছে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ চিকিৎসক - এটাই চিরন্তন সত্য।
বিঃদ্রঃ উপরিউক্ত যে কোন চিকিৎসকের পরিবর্তিত তথ্যাদি পরিবর্তন করতে চাইলে নতুন তথ্যাদি দিয়ে কমেন্ট করুন। আর আপনি যদি হোমিওপ্যাথিক রেজিস্টার্ড চিকিৎসক হয়ে থাকেন এবং এই লিস্টে যুক্ত হয়ে চান তাহলে কমেন্ট বক্সে আপনার নাম, ঠিকানা, ফোন নন্বর অন্তর্ভুক্ত করুন আমরাই আপনার ডাটা সাইটে যুক্ত করে নেবো। ধন্যবাদ
Dr. Ashraful Alam Hossainee ডাঃ আশরাফুল আলম হোসাইনী
HD Homeo Sadan, 12 Ram Krishna Mission Rd, Dhaka 1203 HD হোমিও সদন, ১২ আর.কে মিশন রোড, প্রপার্টি হাইটস (প্রাণ ভবনের ২য় তলা)
01978789494
22
Dr. Faruk Reza ডাঃ ফারুক রেজা
Computerized Homeopathy Research Centre, Wireless gate, Mohakhali, Dhaka কম্পিউটারাইজড হোমিওপ্যাথি রিসার্চ সেন্টার, ওয়ারলেস গেট, মহাখালী, ঢাকা
01728848404
23
Dr. Abdul Khalek Khan ডাঃ আব্দুল খালেক খান
Pabna Homeo Chamber, Savar Palli Bidyut Bazar, Nabinagar পাবনা হোমিও চেম্বার, পল্লী বিদ্যুৎ, ডেন্ডাবর, নবীনগর সাভার ঢাকা
01676175975
এই সাইটে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের নাম, ঠিকানা এবং ফোন নম্বর লিষ্ট আকারে প্রকাশ করা হয় যা চিকিৎসদের দক্ষতা, যোগ্যতা, ডিগ্রী বা রেটিং এর ভিত্তিতে সামনে বা পেছনে যুক্ত করা হয় না। কোন চিকিৎসক কতটা ভালো সেবা দিয়ে থাকেন সেটা তার পেসেন্টরা মূল্যায়ন করবেন। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকদের ডিগ্রীর ভিত্তিতে আদৌ যাচাই করা হয় না বরং যে চিকিৎসক আপনার রোগ সারিয়ে তোলার ক্ষেত্রে শতভাগ সফল তিনিই আপনার কাছে বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ চিকিৎসক - এটাই চিরন্তন সত্য।
বিঃদ্রঃ উপরিউক্ত যে কোন চিকিৎসকের পরিবর্তিত তথ্যাদি পরিবর্তন করতে চাইলে নতুন তথ্যাদি দিয়ে কমেন্ট করুন। আর আপনি যদি হোমিওপ্যাথিক রেজিস্টার্ড চিকিৎসক হয়ে থাকেন এবং এই লিস্টে যুক্ত হয়ে চান তাহলে কমেন্ট বক্সে আপনার নাম, ঠিকানা, ফোন নন্বর অন্তর্ভুক্ত করুন আমরাই আপনার ডাটা সাইটে যুক্ত করে নেবো। ধন্যবাদ